৫ সে.মি. হয়। ফল: স্ট্রবেরী ফল কে একিন বলে।আসলে উদ্ভিদ তাত্ত্বিক দিক থেকে স্ট্রবেরী আসলে ফল নয়, এটি অনেক ফলের বা একিনের সমষ্টি। ফল দেখতে অনেকটা লিচুর মত রসালো এবং নরম। কাচা ফলের রং সবুজ হলেও পাকা ফলের রং টুকটুকে লাল।

পাহাড় বাঁচাতে গিয়ে মাটিখেকোদের ডাম্পারের চাকায় বন কর্মকর্তার মাথা দ্বিখন্ডিত

ছাদে স্ট্রবেরি চাষ করে সাড়া ফেলেছেন আসিফ

এই শীতে সহজে স্ট্রবেরি চাষ করুন বাড়ির ছাদ বাগানে। এমনকি টবেও সম্ভব হবে! হ্যাঁ ঠিক‌ই শুনেছেন। স্ট্রবেরি একটি দামি ফল। কিন্তু বাড়িতে সামান্য জায়গা থাকলেই আপনি খুব সহজেই চাষ করতে পারবেন। এমনকি ইচ্ছা থাকলে ফ্ল্যাটে থেকেও স্ট্রবেরি চাষ করা সম্ভব। এই শীতে ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে টবের মধ্যে অল্প পরিসর জায়গায় বড় বড় স্ট্রবেরি চাষ করে ফেলুন।

স্ট্রবেরীর চাষ এর জন্য প্রয়োজনীয় আবহাওয়া:

কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মেনু নির্বাচন করুন

- স্ট্রবেরি প্রায়শই স্ব-পরাগায়নকারী, তবে মৌমাছির মতো পরাগায়নকারীদের অ্যাক্সেস প্রদান করা ফলের সেট উন্নত করতে পারে। কাছাকাছি মৌমাছি-বান্ধব ফুল রোপণ বিবেচনা করুন.

প্ল্যাস্টিকালচার পদ্ধতি ব্যবহার করা একটি স্ট্রবেরি খামার স্ট্রবেরি চাষ, এর আকার, রঙ, স্বাদ, আকৃতি, উর্বরতার মাত্রা, পাকার সময়, রোগ এবং চাষের পদ্ধতি অনুযায়ী ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়।[৬] গড়ে, একটি স্ট্রবেরির বাইরের আবরণের উপর প্রায় ২০০ টি বীজ আছে।[৭] কিছু উদ্ভিদের ক্ষেত্রে এটি পাতায় পরিবর্তিত হয়, এবং কিছু বস্তুগতভাবে তাদের যৌন অঙ্গগুলির আপেক্ষিক বিকাশে পরিবর্তিত হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, ফুলে হারমাফ্রোডিক কাঠামো দেখা যায়, কিন্তু এগুলো হয় পুরুষ বা নারী হিসেবে কাজ করে।[৮] বাণিজ্যিক উৎপাদনের উদ্দেশ্যে, উদ্ভিদের ধাবক (রানার) ব্যবহার করা হয় এবং সাধারণভাবে, হয় নগ্ন মূলসহ উদ্ভিদ বা প্লাগ হিসেবে বিপণন করা হয়। এর চাষ দুটি সাধারণ মডেলের একটি অনুসরণ করে- বার্ষিক প্লাস্টিকালচার,[৯] অথবা বহুবর্ষজীবী ম্যাটেড সারি বা টিলায় চাষ।[১০] মৌসুম ছাড়াও গ্রীনহাউসে সামান্য পরিমাণ স্ট্রবেরি উৎপাদন করা হয়।[১১]

শ্রীপুর উপজেলা বরমী ইউনিয়নের বরমা গ্রামের কৃষক সাইফুল ইসলাম জানান, ভাদ্র মাসের প্রথম দিকে স্ট্রবেরি চাষ শুরু করতে হয়। এ জন্য পাওয়ার স্ট্রবেরি চাষ টিলার বা ট্রাক্টর দিয়ে ৫-৬ বার চাষ দিয়ে জমির মাটি ঝরঝরে করে নিতে হয়। তারপর সার, গোবর ও ক্যালসিয়ামের অন্য উপাদান ব্যবহার করে জমি প্রস্তুত করতে হয়। বিঘাপ্রতি স্ট্রবেরি চাষে খরচ হয় ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে লাভ থাকে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা।

ওই গ্রামের অপর কৃষক আশরাফুল জানান, মৌসুমের শুরুতে স্ট্রবেরির সাদা ফুল ফোটে। পরে হলুদ রঙের ফল ধরে। সবশেষে পাকা লাল টুকটুকে রং ধারণ করে। উইন্টারডন জাতের একটি চারা গাছ থেকে মৌসুমে কমপক্ষে দুই কেজি ফল পাওয়া যায়।

এসব ফল গাছের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফলন ধরেছে আর্লি গ্লো, আমেরিকান ফেস্টিবাল, রাবি-৩ জাতের স্ট্রবেরি। এছাড়াও তার বাগানে ব্যানানা, ব্রুনাই কিং, মিয়াজাকি, কিউজাই প্রজাতির আম, মিশরীয়, ব্লাক জেনোয়া, সৌদি ইউলো প্রজাতির ত্বীন, পাকিস্তানি, থাই, মেক্সিকান, সুপার ভাগোয়ান, বিভিন্ন প্রজাতির আনার, বিকসন, ব্লাক রুবি, সবুজ মিস্টি, কোড-২৪ প্রজাতির আঙুর, থাইরেড, থাই গোল্ড, পিংক রোজ, ব্রুনি ও কলি মায়ারসহ প্রায় ৩৫ টি জাতের ড্রাগন ফল গাছ রয়েছে।

তিনি বলেন, ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড (সিএমএসএফ) থেকে পুঁজিবাজার মধ্যস্থতাকারীদের ১০০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সেই অর্থ এখনো দেওয়া হয়নি। এই অর্থ যাতে দ্রুত দেওয়া হয়, কমিশন সেই চেষ্টা করছে। পাশাপাশি বাজার উন্নয়নে সব পক্ষের সঙ্গে সম্মেলিতভাবে কাজ করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। কেউ বিশেষ উদ্দেশ্যে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে কি -না সে বিষয়ে ক্ষতিয়ে দেখা হবে। কেউ এ ধরনের চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।

উজ্জল সূর্যালোকিত খোলা মেলা ও উপযুক্ত পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা যুক্ত জমি ,ছায়া যুক্ত জায়গায় স্ট্রবেরী চাষ করা যাবে না।

বাগানের যত্ন সবজি বাগান তৈরির পরিকল্পনা